শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

র‍্যাগিংয়ের দায়ে কুবির ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

দিনাজপুর টিভি ডেস্ক

জুলাই ১৮, ২০২৫, ০৪:৩২ পিএম

র‍্যাগিংয়ের দায়ে কুবির ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) র‍্যাগিংয়ের গুরুতর অভিযোগে ১২ জন শিক্ষার্থীকে এক সেমিস্টারের জন্য সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে, বহিষ্কৃত এই শিক্ষার্থীরা আজীবনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে অবস্থান করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই, ২০২৫) এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, প্রক্টরিয়াল বডির সুপারিশ এবং শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাতজন মার্কেটিং বিভাগ এবং পাঁচজন নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, "২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলাম। তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও যোগ করেন, "বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম জানিয়েছেন, বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবক, বিভাগীয় প্রধান ও ছাত্র-উপদেষ্টার কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হবে, যাতে ভবিষ্যতে তারা এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত না হয় এবং ক্লাসে অংশ নিতে পারে। আগামী রোববার (২০ জুলাই, ২০২৫) আনুষ্ঠানিকভাবে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নাম প্রকাশ করা হবে বলে রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) র‍্যাগিংয়ের গুরুতর অভিযোগে ১২ জন শিক্ষার্থীকে এক সেমিস্টারের জন্য সাময়িকভাবে বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একই সঙ্গে, বহিষ্কৃত এই শিক্ষার্থীরা আজীবনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে অবস্থান করতে পারবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই, ২০২৫) এই সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, প্রক্টরিয়াল বডির সুপারিশ এবং শৃঙ্খলা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাতজন মার্কেটিং বিভাগ এবং পাঁচজন নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, "২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলাম। তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও যোগ করেন, "বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করে।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম জানিয়েছেন, বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি তাদের অভিভাবক, বিভাগীয় প্রধান ও ছাত্র-উপদেষ্টার কাছ থেকে মুচলেকা নেওয়া হবে, যাতে ভবিষ্যতে তারা এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত না হয় এবং ক্লাসে অংশ নিতে পারে। আগামী রোববার (২০ জুলাই, ২০২৫) আনুষ্ঠানিকভাবে বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের নাম প্রকাশ করা হবে বলে রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা গেছে।