বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২

৭-৮ বছরেই ক্যাশলেস অর্থনীতির বড় কেন্দ্র হবে বাংলাদেশ

দিনাজপুর টিভি ডেস্ক

আগস্ট ২০, ২০২৫, ০১:০৪ পিএম

৭-৮ বছরেই ক্যাশলেস অর্থনীতির বড় কেন্দ্র হবে বাংলাদেশ

ছবি- সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আগামী ৭ থেকে ৮ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্যাশলেস অর্থনীতির একটি বড় কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে। তিনি জানান, দেশে ক্যাশলেস ইকোনমির ভিত্তি শক্তিশালী হচ্ছে এবং নগদ লেনদেনকে তিনি দুর্নীতি ও কর ফাঁকির একটি বড় কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে রাজধানীতে উন্নয়ন কৌশল বিষয়ক এক সেমিনারে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, নগদ লেনদেন দুর্নীতিকে উৎসাহিত করে এবং এর মাধ্যমে কর ফাঁকি দেওয়া সহজ হয়। এই প্রবণতা বন্ধ করার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ডিজিটাল লেনদেন এই সমস্যাগুলোর সমাধানে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আগামী ৭ থেকে ৮ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ ক্যাশলেস অর্থনীতির একটি বড় কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে। তিনি জানান, দেশে ক্যাশলেস ইকোনমির ভিত্তি শক্তিশালী হচ্ছে এবং নগদ লেনদেনকে তিনি দুর্নীতি ও কর ফাঁকির একটি বড় কারণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।

বুধবার (২০ আগস্ট) সকালে রাজধানীতে উন্নয়ন কৌশল বিষয়ক এক সেমিনারে গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, নগদ লেনদেন দুর্নীতিকে উৎসাহিত করে এবং এর মাধ্যমে কর ফাঁকি দেওয়া সহজ হয়। এই প্রবণতা বন্ধ করার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ডিজিটাল লেনদেন এই সমস্যাগুলোর সমাধানে সাহায্য করবে।

 ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। তিনি আর্থিক খাতে লেনদেনে নতুনত্ব আনার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন, যাতে দেশের সবাইকে এই সেবার আওতায় আনা যায়।

গভর্নর জানান, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়া ‘ন্যানো লোন’ বা ক্ষুদ্র ঋণের ধারণাটি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪ হাজার মানুষ এই ঋণ সেবা পাচ্ছে এবং এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা এভাবে ঋণ দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের ডিজিটাল ঋণ সেবা সাধারণ মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। তিনি আর্থিক খাতে লেনদেনে নতুনত্ব আনার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন, যাতে দেশের সবাইকে এই সেবার আওতায় আনা যায়।

গভর্নর জানান, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়া ‘ন্যানো লোন’ বা ক্ষুদ্র ঋণের ধারণাটি দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৪ হাজার মানুষ এই ঋণ সেবা পাচ্ছে এবং এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা এভাবে ঋণ দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের ডিজিটাল ঋণ সেবা সাধারণ মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।